Header Ads

সংখ্যালঘু অধিকার দিবসে নাগরাকাটায় কর্মসূচি, তৃণমূলের অন্দরের মতবিরোধ প্রকাশ্যে

সংখ্যালঘু অধিকার দিবসে নাগরাকাটায় কর্মসূচি, তৃণমূলের অন্দরের মতবিরোধ প্রকাশ্যে





নাগরাকাটা ব্লকে সংখ্যালঘু তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিশ্ব সংখ্যালঘু অধিকার দিবস উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। শুল্কাপাড়া হাই স্কুল ময়দানে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে সংখ্যালঘু সমাজের অধিকার, স্বার্থরক্ষা ও সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করার বার্তা তুলে ধরা হয়। তবে কর্মসূচির মধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে। এখানে দেখুন


অনুষ্ঠান চলাকালীন মঞ্চের পাশেই দাঁড়িয়ে সংখ্যালঘু তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি কাদের আলী প্রকাশ্যে স্থানীয় কয়েকজন নেতা-নেত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। একইসঙ্গে সংখ্যালঘু তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মিজানুর রহমানও জেলা নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

যদিও এ প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান বলেন,

“সংখ্যালঘু অধিকার দিবসে কে এল, কে গেল—তা বড় বিষয় নয়। আসল বিষয় হলো সংখ্যালঘু সমাজের অধিকার এবং তাদের নেতৃত্বের সক্রিয় উপস্থিতি।”


এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী বুলিচিক বড়াইক, সংখ্যালঘু কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান জন বড়লা, জলপাইগুড়ি কিষান ক্ষেত মজদুর সংগঠনের জেলা সভাপতি দুলাল দেবনাথ, জেলা পরিষদের মেন্টর চন্দন ভৌমিক, যুব তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সহ-সভাপতি সন্তোষ মিশ্রা, এসটি সেলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি উইলিয়াম মিনজ, নাগরাকাটা ব্লক সভাপতি প্রেম ছেত্রী, মাটিয়ালি ব্লক সভা নেত্রী সোনমিতা বশ্রা, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ গণেশ উড়াও, শুল্কাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শীতল মিস্ত্রী-সহ একাধিক দলীয় নেতৃত্ব।


তবে এতজন নেতা-নেত্রীর উপস্থিতি সত্ত্বেও স্থানীয় মাদার ও জেলা মাদারের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভের সুর শোনা যায় দলের একাংশের মধ্যে। সব মিলিয়ে সংখ্যালঘু অধিকার দিবসের কর্মসূচি একদিকে যেমন সংখ্যালঘু সমাজের অধিকার রক্ষার বার্তা দিল, তেমনই অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরের টানাপোড়েনও প্রকাশ্যে এনে দিল। Visit


No comments

Powered by Blogger.